Date: October 06, 2024

দৈনিক বজ্রশক্তি

Header
collapse
...
Home / রকমারি / যে ৪টি খাবারে পেট ভালো থাকবে

যে ৪টি খাবারে পেট ভালো থাকবে

June 05, 2024 10:45:05 AM   ডেস্ক রিপোর্ট
যে ৪টি খাবারে পেট ভালো থাকবে

ডেস্ক রিপোর্ট:


পেটের স্বাস্থ্য ভালো রাখা সামগ্রিক সুস্থতার জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। কারণ এটি হজম, রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা এবং মানসিক স্বাস্থ্যে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। পেটের স্বাস্থ্য বজায় রাখার জন্য সব সময় বাইরের উপাদান বা বিশেষ খাদ্যের প্রয়োজন হয় না। আয়ুর্বেদ বিশেষজ্ঞ ডাঃ ডিক্সা ভাবসার সাভালিয়া সম্প্রতি ইনস্টাগ্রামে চারটি খাবারের কথা শেয়ার করেছেন, যার সবকটিই আপনার রান্নাঘরে পাওয়া যাবে। এগুলো আপনার পেট ভালো রাখার সহজ কিন্তু শক্তিশালী উপাদান। চলুন জেনে নেওয়া যাক সেই ৪ খাবার সম্পর্কে

১. আদা

আদা হজমের স্বাস্থ্যের জন্য একটি পাওয়ার হাউস। তাজা কিংবা শুকনো যেভাবেই ব্যবহার করা হোক না কেন, আদা রস, ক্বাথ বা তেল হিসাবে ব্যবহার করলে বমি বমি ভাব, পেশী ব্যথা, কাশি, সর্দি, গলা ব্যথা এবং পেট ফাঁপা উপশমে সহায়তা করে। এটি বদহজম এবং প্রদাহের সমস্যায়ও সাহায্য করে। এটি ক্ষতিকর কোলেস্টেরল এবং রক্তে শর্করার মাত্রা কমাতেও সাহায্য করে।

২. বাটারমিল্ক

বাটারমিল্ক সহজপাচ্য এবং অতিরিক্ত কফ ও ভাতের ভারসাম্য বজায় রাখে। দুপুরের খাবারের সঙ্গে খেলে এটি সবচেয়ে ভালো কাজ করে। বাটারমিল্ক হজমের উন্নতি করে, প্রদাহ কমায়, গ্যাস্ট্রোইনটেস্টাইনাল এবং প্লীহাজনিত ব্যাধি দূর করে। এর টক-মিষ্টি স্বাদ আপনার প্রতিদিনের খাদ্যতালিকায় একটি সতেজ এবং উপকারী সংযোজন হতে পারে।

৩. ঘি

ঘি পৃথিবীর সেরা ফ্যাট হিসাবে বিবেচিত হয়। এটি নানাভাবে ব্যবহার করা হয় যা সামগ্রিক সুস্থতা বাড়িয়ে তোলে। ঘি ঠাণ্ডান্ডা প্রকৃতির এবং স্বাদে মিষ্টি। এটি ঘি হজমে উন্নতি করে, টিস্যুকে পুষ্ট করে, পেশীকে শক্তিশালী করে এবং বিভিন্ন শারীরিক কার্যকারিতা বাড়ায়। এটি সব বয়সের মানুষের জন্য উপকারী। স্বাস্থ্য এবং শক্তি উন্নীত করতে নিয়মিত খাওয়া যেতে পারে।

৪. মিছরি

মিছরি রাসায়নিক মুক্ত চিনির সবচেয়ে বিশুদ্ধতম রূপ। আয়ুর্বেদ কিছু নির্দিষ্ট ওষুধে রক চিনিকে মিষ্টি হিসেবে ব্যবহার করে এবং সাদা চিনির স্বাস্থ্যকর বিকল্প হিসেবে এটি খাওয়ার পরামর্শ দেয়। PCOS, স্থূলতা, অটোইমিউন ডিসঅর্ডার এবং অন্ত্রের সমস্যাযুক্ত ব্যক্তিদের জন্য এটি বিশেষভাবে উপকারী। আপনার প্রতিদিনের খাবারে চিনির বিকল্প হিসেবে মিছরি খাওয়া যেতে পারে।